চাপরাশিরহাট ইসমাইল কলেজ শিক্ষা কর্তৃপক্ষের কাছে নিবন্ধিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আনুষ্ঠানিক নাম হল কলেজ। ইনস্টিটিউটের স্থানীয় বা বিকল্প নাম হল চাপরাশিরহাট ইসমাঈল কলেজ, যা প্রায়শই স্থানীয় বাংলা ভাষার প্রেক্ষাপটে ব্যবহৃত হয়। এই ইনস্টিটিউটকে নির্ধারিত অনন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সনাক্তকরণ নম্বর (EIIN) হল 107656, যা মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর কর্তৃক প্রদত্ত। প্রতিষ্ঠানটি 01 জুলাই, 1995 সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, যা তার শিক্ষা যাত্রার সূচনা করে। প্রতিষ্ঠানটি আনুষ্ঠানিকভাবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কর্তৃক স্বীকৃত হিসাবে স্বীকৃত। প্রতিষ্ঠানটি 01 জুলাই, 1995 সালে সরকারী স্বীকৃতি লাভ করে। এটি ডিগ্রিতে স্বীকৃত, যা অনুমোদনের স্তর বা গ্রেড নির্দেশ করে। শিক্ষকদের বেতনের জন্য সরকারী তহবিল নির্ধারণকারী প্রতিষ্ঠানটি হ্যাঁ-তে মাসিক বেতন আদেশ (MPO) সিস্টেমে অন্তর্ভুক্ত। এমপিও সুবিধায় ইনস্টিটিউটের অন্তর্ভুক্তির জন্য সরকারী নিবন্ধন নম্বর হল 1106083101।
এটিকে ডিগ্রি হিসেবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়, যেমন স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, অথবা বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। ইনস্টিটিউটটি কুমিল্লা বোর্ডের অধীনে পরিচালিত হয়, যা একাডেমিক মান এবং পরীক্ষা পরিচালনা করে। ইনস্টিটিউট কর্তৃক প্রদত্ত শাখাগুলির মধ্যে রয়েছে মানবিক, বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা, বিভিন্ন শিক্ষাগত চাহিদা এবং একাডেমিক ধারা পূরণ করা। ইনস্টিটিউটে ক্লাসগুলি দিনের বেলায় পরিচালিত হয়, যা সকাল, দিবা বা সন্ধ্যার শিফটের মতো কর্মসূচী নির্দেশ করে। ইনস্টিটিউটটি পরিচালনা পর্ষদ দ্বারা পরিচালিত হয়, যা এর কার্যক্রম এবং নীতিগুলি তদারকি করার জন্য দায়ী। গ্রামীণে অবস্থিত, ইনস্টিটিউটটি একটি নির্দিষ্ট ভৌগোলিক বা প্রশাসনিক এলাকার মধ্যে অবস্থিত। ইনস্টিটিউটের ঠিকানা বা ভৌগোলিক স্থানাঙ্ক হল সমতল ভূমি, যা মানচিত্রে এর অবস্থান চিহ্নিত করতে সহায়তা করে। ইনস্টিটিউটে অনুসরণ করা শিক্ষাগত সংস্করণটি বাংলা, যা শিক্ষার ভাষা নির্দেশ করে, যেমন বাংলা বা ইংরেজি সংস্করণ।
350 Decimals
120 Decimals
0
6,000 Sq. Ft.
30:1
89:1
Recognized
01 July, 1995
1106083101
01 July, 1995
01 July, 1995
Degree
Yes
Cumilla
Science, Humanities, Business Studies.
জীবনের প্রতিটি স্তরে শিষ্টাচার মেনে চলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শ্রেণীকক্ষেও আচরণের কিছু নিয়ম রয়েছে, যা মেনে চললে শিক্ষার্থীরা নিজেরাই উপকৃত হবে এবং সমগ্র শ্রেণীকক্ষের সকলেরই উপকার হবে। বিপুল জামান শ্রেণীকক্ষের শিষ্টাচার সম্পর্কে বলেন।abcd নিয়মিত এবং সময়মতো ক্লাসে উপস্থিত থাকুন। অনিয়মিত ক্লাস পড়া বুঝতে পারবে না। নির্দিষ্ট সময়ের পরে ক্লাসে উপস্থিত হলে শিক্ষক এবং ক্লাসের অন্যদের মনোযোগ ব্যাহত হয় ক্লাস নেওয়ার জন্য। শিক্ষক যখন শ্রেণীকক্ষে প্রবেশ করেন তখন দাঁড়িয়ে তাকে অভ্যর্থনা জানান। শিক্ষক যদি প্রথমে প্রবেশ করেন, তাহলে অনুমতি নিয়ে প্রবেশ করুন। শ্রেণীকক্ষে শিক্ষকের সামনে সামনের দিকে ঝুঁকে পড়বেন না বা পা ক্রস করবেন না। সোজা হয়ে বসুন ক্লাস চলাকালীন চিৎকার, ফিসফিস বা জোরে কথা বলবেন না, কাগজ, রুমাল বা অন্য কিছু ছুঁড়ে মারবেন না।
এইচ.এস.সি’র বিজ্ঞানাগার:
বিজ্ঞান এমন একটি জ্ঞানের শাখা, যা শুধু চিন্তা বা কল্পনায় সীমাবদ্ধ নয়; এর প্রকৃত সৌন্দর্য ও গুরুত্ব বোঝা যায় যখন তা বাস্তবের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করে। এই বাস্তব প্রয়োগের মাধ্যম হিসেবে বিজ্ঞানাগারের গুরুত্ব অপরিসীম। বিশেষ করে উচ্চমাধ্যমিক স্তরে (এইচ.এস.সি) বিজ্ঞান শিক্ষার্থীদের জন্য বিজ্ঞানাগার হলো জ্ঞানের একটি চর্চাক্ষেত্র, একটি গবেষণার ক্ষেত্র এবং নতুন কিছু আবিষ্কারের প্রবেশদ্বার।
একজন শিক্ষার্থী যদি শুধুমাত্র বই পড়ে পদার্থ, রসায়ন বা জীববিজ্ঞানের বিভিন্ন তত্ত্ব শেখে, তবে তা সীমিত থাকে। কিন্তু বিজ্ঞানাগারে সেই তত্ত্বকে ব্যবহার করে পরীক্ষা করতে পারলে তার উপলব্ধি গভীর হয় এবং তা মনের মধ্যে স্থায়ীভাবে গেঁথে যায়।
বিজ্ঞানাগারের ধারণা ও গঠন:
‘বিজ্ঞানাগার’ শব্দটির অর্থই হচ্ছে বিজ্ঞানচর্চার স্থান। এটি এমন একটি কক্ষ বা স্থাপনা, যেখানে নানা প্রকার বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি ও পরীক্ষার সরঞ্জাম থাকে এবং যেখানে শিক্ষার্থীরা সরাসরি বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে পারে। এইচ.এস.সি পর্যায়ে আমাদের কলেজে তিনটি সুসজ্জিত ল্যাব রয়েছে:
পদার্থবিজ্ঞান ল্যাব
রসায়ন ল্যাব
জীববিজ্ঞান ল্যাব
প্রতিটি ল্যাবের গঠন ও উপকরণ তাদের নিজস্ব বিষয়ের প্রকৃতি অনুযায়ী সাজানো রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, রসায়ন ল্যাবে রয়েছে টেস্টটিউব, বীকার, ফানেল, রাসায়নিক দ্রব্যাদি; জীববিজ্ঞান ল্যাবে রয়েছে মাইক্রোস্কোপ, স্থায়ী ও অস্থায়ী স্লাইড, হাড়ের মডেল ইত্যাদি; আর পদার্থবিজ্ঞানের ল্যাবে রয়েছে ভার্নিয়ার ক্যালিপার্স, অ্যামিটার, ভোল্টমিটার, গ্যালভানোমিটার, স্প্রিং ব্যালেন্স ইত্যাদি।
শিক্ষার সঙ্গে বিজ্ঞানাগারের সম্পর্ক:
এইচ.এস.সি পর্যায়ের বিজ্ঞান শিক্ষা পাঠ্যবইয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। প্রতিটি তত্ত্ব, সূত্র কিংবা প্রক্রিয়া বোঝানোর জন্য একটি ব্যবহারিক পদ্ধতির প্রয়োজন হয়। উদাহরণস্বরূপ, ‘হিটের প্রসারণ’ বিষয়টি বইয়ে পড়লেই হয়তো মুখস্থ করা সম্ভব, কিন্তু যদি সেই পরীক্ষাটি নিজ হাতে করা হয় – যেমন ধাতব রড উত্তপ্ত করে তার দৈর্ঘ্য পরিবর্তন মাপা – তাহলে শিক্ষার্থী নিজেই বুঝে যায় বিষয়টির বাস্তবতা।
এইভাবে বিজ্ঞানাগার শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিশ্লেষণধর্মী মনোভাব গড়ে তোলে। তারা শিখে কীভাবে তথ্য সংগ্রহ করতে হয়, সেগুলো বিশ্লেষণ করতে হয় এবং নির্ভুল উপসংহারে পৌঁছাতে হয়। এভাবে তারা ভবিষ্যতের গবেষক ও বিজ্ঞানী হওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিতে থাকে।
প্রতিটি ল্যাবের পৃথক কার্যাবলি:
১. রসায়ন ল্যাব:
রসায়ন ল্যাবে শিক্ষার্থীরা নানা ধরণের রাসায়নিক বিক্রিয়া, দ্রবণের তৈরী, গ্যাস নির্গমন, অম্ল-ক্ষার নির্ণয়, লবণের বিশ্লেষণ ইত্যাদি বিষয়ে পরীক্ষা করে। এই ল্যাব ব্যবহার করে শিক্ষার্থীরা জেনে নিতে পারে কোন পদার্থ কিভাবে অন্য পদার্থের সাথে বিক্রিয়া করে এবং তার ফলাফল কী হয়।
২. পদার্থবিজ্ঞান ল্যাব:
এখানে শিক্ষার্থীরা নিউটনের গতিসূত্র, ওহমের সূত্র, আলো ও শব্দের প্রতিফলন, দোলক, তড়িৎ চুম্বক ইত্যাদি বিষয়ের বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন করে। গণনাগুলো প্রায়শই সুনির্দিষ্ট পরিমাপের উপর নির্ভর করে, তাই এখানকার পরীক্ষাগুলোতে সূক্ষ্মতা এবং মনোযোগের প্রয়োজন হয়।
৩. জীববিজ্ঞান ল্যাব:
এই ল্যাবে থাকে উদ্ভিদ ও প্রাণীর বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গের মডেল, স্লাইড, অণুবীক্ষণ যন্ত্র এবং জীবজগতের নানা নমুনা। শিক্ষার্থীরা কোষ গঠন, টিস্যু, অঙ্গপ্রত্যঙ্গের কাজ ও জীববৈচিত্র্য সম্পর্কে হাতে-কলমে শিখে।
নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলার গুরুত্ব:
বিজ্ঞানাগার ব্যবহারে অবশ্যই কিছু নিয়ম ও নিরাপত্তা নির্দেশিকা মেনে চলা প্রয়োজন। কারণ ভুলভাবে কোনো রাসায়নিক ব্যবহার করলে বা বৈদ্যুতিক যন্ত্রের সঙ্গে অজ্ঞানতা প্রদর্শন করলে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। তাই প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে প্রশিক্ষিতভাবে কাজ করতে হয় এবং একজন সুপারভাইজারের তত্ত্বাবধানে পরীক্ষা করতে হয়। সুরক্ষা সামগ্রী যেমন গ্লাভস, গগলস, ল্যাব কোট ইত্যাদির ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
বিজ্ঞানাগারের প্রভাব ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা:
একটি উন্নত বিজ্ঞানাগার শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞানমুখী করে তোলে। তারা গবেষণায় আগ্রহী হয় এবং নতুন কিছু উদ্ভাবনের ইচ্ছা তাদের মনে গড়ে ওঠে। আজকের একজন এইচ.এস.সি শিক্ষার্থীই ভবিষ্যতের একজন চিকিৎসক, প্রকৌশলী, পরিবেশবিদ বা মহাকাশ বিজ্ঞানী হতে পারে। বিজ্ঞানাগার তাদের সেই স্বপ্নের পথপ্রদর্শক।
A field is a large grass-covered field where games are played. Although generally ellipsoidal in shape, there are many different types: some almost perfect circles, some oblong ellipses and some completely irregular in shape, – with no symmetry – but all have completely curved borders, without exception. There are no specific dimensions for the field, but it is usually between 450 feet (137 m) and 500 feet (150 m) in diameter. Cricket is somewhat unusual among the major sports (along with golf, Australian rules football and baseball)
in that there are no fixed size rules for professional play. In most fields, a rope defines the perimeter of the field and is known as the boundary. Within the boundary, and usually as close to the center as possible, is the square, which is an area of carefully prepared grass. There the cricket pitch is prepared and marked for playing. On the pitch, the batsman bats the ball to him and runs between the two side wickets to score a run, the fielding team tries to return the ball to either side of the wicket to prevent this.